লেখক | |
---|---|
সম্পাদক | মুফতি আবু সালেহ মোহাম্মদউল্লাহ |
প্রকাশনী | |
দেশ | |
ভাষা | বাংলা |
ডাবল স্ট্যান্ডার্ড
৳ 220
অজ্ঞতা মূর্খতা এবং বিভ্রান্তির এই যুগে অধিকাংশ জন্মগত মুসলিমের কাছে ইসলাম যখন অন্যান্য সকল মানব রচিত বা বিকৃত ধর্মের মত শুধুমাত্র প্রথাগত আমল রিচুয়াল টাইপ বিষয়ে পরিণত হয়েছে ঠিক এই ক্রান্তিলগ্নে মানব জীবনের একমাত্র জীবনবিধান, সকল সমস্যার সমাধান ইসলামের প্রকৃত সত্যতার স্বরুপ সঠিক উপায়ে
অন্ধকারের গোলকধাঁধায় বিভ্রান্ত মানুষদের দ্বারে পৌঁছে দেওয়া যেন প্রত্যেকটি সত্য উপলব্ধিকারী মানুষের প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে!
নিজেদের সোনালী অতিত এবং স্রষ্টার দাসত্ব ভুলে আমরা যখন নিজেদের নফসের কাছে, পশ্চিমা প্রভুদের কাছে, তাদের সাজানো ইসলাম বিদ্বেষী প্রোপাগান্ডার কাছে আত্মসমর্পন করে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি ততই আমাদের চারপাশের জেনারেশন যেনো সেই শিক্ষা, বিচক্ষণতা, উপলব্ধির অভাবে জড়িয়ে পড়ছে সংশয়বাদে, নাস্তিকতায়। তারা ইসলাম কে জানছে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের প্রোপাগান্ডার চোখ দিয়ে আর নিজেকে স্রষ্টার চেয়ে অধিক জ্ঞানী ভেবে আত্মতৃপ্তিতে ভোগার ব্যর্থ প্রয়াস চালাতে মরিয়া হয়ে জাহান্নামের দিকে সগৌরবে দৌড় চলেছে।
তাইতো প্রায় ই তাদের মুখে শোনা যায়-
-ইসলামের এই নিয়ম এমন কেনো?
– ইসলামের ঐ বিধান এতো বর্বর কেনো?
– আল্লাহ কেনো এমন বিধান দিলেন? ব্লা ব্লা ব্লা…
এই রকম দিশেহারা প্রজন্মকে ইসলাম এর সঠিক বার্তাটি যুগের হিসেবে সুন্দর যৌক্তিক উপায়ে গল্প আকারে তুলে ধরতে যারা এগিয়ে আসছেন তাদের মাঝে ডা শামসুল আরেফিন ভাই অন্যতম। আরিফ আজাদ ভাইয়ের সারা জাগানো “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” বইটিতে ইসলামকে বিজ্ঞান এবং যুক্তির বিচারে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছিল সেই ধারাবাহিকতায় শামসুল আরেফিন ভাই এর “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বইটি যেনো ইসলামের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রায়োগিক ক্ষেত্রকে তথ্য, বিশ্লেষণ, যুক্তিতর্কের বিচারে এক অনন্য সংযোজন।
লেখক বইটিতে এমন সব বিষয় গল্প আকারে তুলে ধরেছেন যা সম্পর্কে অধিকাংশ মুসলিমদের পরাশোনা নেই বললেই চলে, যার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মুক্তমনা, নাস্তিকরা তাদেরকে বিভ্রান্ত করে দলে ভিড়াচ্ছে। যেমন ইসলামে দাসপ্রথার স্বরুপ, অমুসলিমদের কাছ থেকে জিযিয়া কর নেয়ার যৌক্তিকতা, বনু কুরায়যার হত্যাকান্ডের যৌক্তিকতা, যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে যৌন সম্পর্কের স্বরুপ অন্যদিকে সমাজতন্ত্রের ফাঁকা বুলি বনাম ইসলামের অর্জন, মানব ধর্মের নামে ইসলাম বিরোধিতার হিপোক্রিসি এই সকল সেনসিটিভ বিষয়গুলো নিয়ে লেখক এতো সুন্দরভাবে তথ্য, বিশ্লেষণ, যৌক্তিকতার ছাপ রেখেছেন তা সত্যি প্রশংসার যোগ্য! পাশাপাশি, শুরুতে স্রষ্টার অস্তিত্ব উপলব্ধির প্রাথমিক সূচনা আর শেষে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী দিয়ে সর্বকালে সকল জায়গায় একত্ববাদের প্রতি মানুষের যে বিশ্বাসের স্বরূপ তা তুলে ধরেছেন চমৎকার চিত্রায়নে।
বই এর যেই বিষয়গুলো আমাকে বেশি মুগ্ধ করেছে-
* বইটিতে নির্দিষ্ট কোন ক্যারেক্টার কে ধার্মিক দেখিয়ে তাকে দিয়েই সকল গল্প টানা হয়নি। বরং ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে গল্পগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যা প্রমাণ করে একজন হুজুর, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ছাত্র, প্রাক্তন সাম্যবাদী নেতা বিভিন্ন চরিত্রগুলো ইসলাম কে উপলব্ধি করে যেভাবে যার যার জায়গা থেকে ইসলাম এর সঠিক স্বরূপ তুলে ধরার সার্বজনীনতা প্রকাশ করে।
* বই এর নামকরণ- নাস্তিকতা সংশয়বাদের ভিত্তি ই জড়িত ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর উপর, যেখানে নিজের অস্তিত্বের সত্যতা কে অস্বীকার করে প্রতিনিয়ত নিজেকে বিদ্রুপ করা হয়, সেটাই এই নামকরণ এবং গল্পগুলোর বাক্যবিনিময়ের ধরণ তুলে ধরে সুচাররুপে।
*তথ্য, বিশ্লেষণ, যুক্তি এবং ১৪০০ বছর পরেও ইসলামের এই যুগে প্রায়োগিক ক্ষেত্রর স্বরূপ আসলে কেমন হওয়া উচিত তার গল্পায়ন যথাযথ মনে হয়েছে।
সকল সংশয়বাদে জর্জরিত মানুষের জন্য, মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে সকলের জন্য অবশ্যপাঠ্য একটি বই। তবে উগ্র অন্ধ নাস্তিকদের জন্য অবশ্য কোন টনিকেই কাজ হবার নয়, কারণ তারা নফসের দাসত্বের কাছে আল্লাহর দাসত্বকে চিরতরে বিক্রি করে দিয়েছে।
অজ্ঞতা মূর্খতা এবং বিভ্রান্তির এই যুগে অধিকাংশ জন্মগত মুসলিমের কাছে ইসলাম যখন অন্যান্য সকল মানব রচিত বা বিকৃত ধর্মের মত শুধুমাত্র প্রথাগত আমল রিচুয়াল টাইপ বিষয়ে পরিণত হয়েছে ঠিক এই ক্রান্তিলগ্নে মানব জীবনের একমাত্র জীবনবিধান, সকল সমস্যার সমাধান ইসলামের প্রকৃত সত্যতার স্বরুপ সঠিক উপায়ে
অন্ধকারের গোলকধাঁধায় বিভ্রান্ত মানুষদের দ্বারে পৌঁছে দেওয়া যেন প্রত্যেকটি সত্য উপলব্ধিকারী মানুষের প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে!
নিজেদের সোনালী অতিত এবং স্রষ্টার দাসত্ব ভুলে আমরা যখন নিজেদের নফসের কাছে, পশ্চিমা প্রভুদের কাছে, তাদের সাজানো ইসলাম বিদ্বেষী প্রোপাগান্ডার কাছে আত্মসমর্পন করে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি ততই আমাদের চারপাশের জেনারেশন যেনো সেই শিক্ষা, বিচক্ষণতা, উপলব্ধির অভাবে জড়িয়ে পড়ছে সংশয়বাদে, নাস্তিকতায়। তারা ইসলাম কে জানছে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের প্রোপাগান্ডার চোখ দিয়ে আর নিজেকে স্রষ্টার চেয়ে অধিক জ্ঞানী ভেবে আত্মতৃপ্তিতে ভোগার ব্যর্থ প্রয়াস চালাতে মরিয়া হয়ে জাহান্নামের দিকে সগৌরবে দৌড় চলেছে।
তাইতো প্রায় ই তাদের মুখে শোনা যায়-
-ইসলামের এই নিয়ম এমন কেনো?
– ইসলামের ঐ বিধান এতো বর্বর কেনো?
– আল্লাহ কেনো এমন বিধান দিলেন? ব্লা ব্লা ব্লা…
এই রকম দিশেহারা প্রজন্মকে ইসলাম এর সঠিক বার্তাটি যুগের হিসেবে সুন্দর যৌক্তিক উপায়ে গল্প আকারে তুলে ধরতে যারা এগিয়ে আসছেন তাদের মাঝে ডা শামসুল আরেফিন ভাই অন্যতম। আরিফ আজাদ ভাইয়ের সারা জাগানো “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ” বইটিতে ইসলামকে বিজ্ঞান এবং যুক্তির বিচারে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছিল সেই ধারাবাহিকতায় শামসুল আরেফিন ভাই এর “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড বইটি যেনো ইসলামের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে প্রায়োগিক ক্ষেত্রকে তথ্য, বিশ্লেষণ, যুক্তিতর্কের বিচারে এক অনন্য সংযোজন।
লেখক বইটিতে এমন সব বিষয় গল্প আকারে তুলে ধরেছেন যা সম্পর্কে অধিকাংশ মুসলিমদের পরাশোনা নেই বললেই চলে, যার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মুক্তমনা, নাস্তিকরা তাদেরকে বিভ্রান্ত করে দলে ভিড়াচ্ছে। যেমন ইসলামে দাসপ্রথার স্বরুপ, অমুসলিমদের কাছ থেকে জিযিয়া কর নেয়ার যৌক্তিকতা, বনু কুরায়যার হত্যাকান্ডের যৌক্তিকতা, যুদ্ধবন্দিনীদের সাথে যৌন সম্পর্কের স্বরুপ অন্যদিকে সমাজতন্ত্রের ফাঁকা বুলি বনাম ইসলামের অর্জন, মানব ধর্মের নামে ইসলাম বিরোধিতার হিপোক্রিসি এই সকল সেনসিটিভ বিষয়গুলো নিয়ে লেখক এতো সুন্দরভাবে তথ্য, বিশ্লেষণ, যৌক্তিকতার ছাপ রেখেছেন তা সত্যি প্রশংসার যোগ্য! পাশাপাশি, শুরুতে স্রষ্টার অস্তিত্ব উপলব্ধির প্রাথমিক সূচনা আর শেষে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী দিয়ে সর্বকালে সকল জায়গায় একত্ববাদের প্রতি মানুষের যে বিশ্বাসের স্বরূপ তা তুলে ধরেছেন চমৎকার চিত্রায়নে।
বই এর যেই বিষয়গুলো আমাকে বেশি মুগ্ধ করেছে-
* বইটিতে নির্দিষ্ট কোন ক্যারেক্টার কে ধার্মিক দেখিয়ে তাকে দিয়েই সকল গল্প টানা হয়নি। বরং ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে গল্পগুলো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, যা প্রমাণ করে একজন হুজুর, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ছাত্র, প্রাক্তন সাম্যবাদী নেতা বিভিন্ন চরিত্রগুলো ইসলাম কে উপলব্ধি করে যেভাবে যার যার জায়গা থেকে ইসলাম এর সঠিক স্বরূপ তুলে ধরার সার্বজনীনতা প্রকাশ করে।
* বই এর নামকরণ- নাস্তিকতা সংশয়বাদের ভিত্তি ই জড়িত ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর উপর, যেখানে নিজের অস্তিত্বের সত্যতা কে অস্বীকার করে প্রতিনিয়ত নিজেকে বিদ্রুপ করা হয়, সেটাই এই নামকরণ এবং গল্পগুলোর বাক্যবিনিময়ের ধরণ তুলে ধরে সুচাররুপে।
*তথ্য, বিশ্লেষণ, যুক্তি এবং ১৪০০ বছর পরেও ইসলামের এই যুগে প্রায়োগিক ক্ষেত্রর স্বরূপ আসলে কেমন হওয়া উচিত তার গল্পায়ন যথাযথ মনে হয়েছে।
সকল সংশয়বাদে জর্জরিত মানুষের জন্য, মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে সকলের জন্য অবশ্যপাঠ্য একটি বই। তবে উগ্র অন্ধ নাস্তিকদের জন্য অবশ্য কোন টনিকেই কাজ হবার নয়, কারণ তারা নফসের দাসত্বের কাছে আল্লাহর দাসত্বকে চিরতরে বিক্রি করে দিয়েছে।
Be the first to review “ডাবল স্ট্যান্ডার্ড”
২য় ধাপ: এবার আপনার CART পেজ এ যান। (ওয়েবসাইট এর উপরের ডান কোণায় CART মেনুতে যান এবং VIEW CART এ ক্লিক করুন)
৩য় ধাপ: আপনার কার্ট আইটেমগুলো দেখে নিন এবং সবকিছু ঠিক থাকলে Proceed to Checkout এ চলে যান।
৪র্থ ধাপ: আপনার শিপিং ঠিকানা ও বিবরণ দিন এবং পেমেন্ট সম্পন্ন করুন
৫ম ধাপ: এরপর PLACE ORDER এ ক্লিক করুন। একাধিক বই কিনতে: যতগুলো বই কিনতে চান সবগুলো CART এ এড করুন, তারপর চেকআউট করুন। আপনি অর্ডার করার পর, আমরা পেমেন্ট চেক করবো এবং আপনার বই/বইগুলো ডেলিভারি দেয়া হবে। যে কোনও প্রকার হেল্প এর জন্য আমাদের ফোন অথবা মেইল করুন।
Reviews
There are no reviews yet.